ছোট্ট মামনীর থেকেও শেখার আছে
রাত গভীর হয়ে আসছে.....
হটাৎ হু হু হু করে একটি শব্দ ভেসে আসলো. হু হু হুক্কা হুয়া.....
সাথে সাথেই পুরো জঙ্গল শব্দে ভেসে যাচ্ছে। গভীর রাতে এমন শব্দে ঘুম ভেঙে গেলো ছোট্ট মামনী ফাতিমা বিনতে মুহাম্মাদ এর। ফাতিমা ভয়ে জরোসরো হয়ে মাকে জড়িয়ে ধরলো, মামনীর এমন জড়িয়ে ধরাতে মারো ঘুম ভেঙে গেলো।
কি হয়েছে মামনী ভয় পেয়েছো???
হ্যা মা, কি যেন ডাকছে, হটাৎ একটি ডাক হলো, এখন সবাই মিলে ডাকছে।
ভয় পেয়ো না মামনী, এটা শিয়ালের ডাক, শিয়াল রাতের পশু। শিয়ালের বৈশিষ্ট একজন ডাকলে সবাই মিলে ডাকে।
আচ্ছা মা এটা কি শুধু শিয়ালের বৈশিষ্ট???
হ্যা মামনী শিয়াল ছাড়া অন্য কাউকে তো দেখিনি, একামত্র শিয়াল ই একজনের ডাক শুনলে বাকি সবাই ডেকে ওঠে।
শিয়াল দেখতে কেমন মা??? তারা কি আমাদের মতোই দেখতে???
না মামনী.. শিয়াল দেখতে কুকুরের মতো, কিন্তু তার লেজ টি উপরে না থেকে নিচের দিকে থাকে।
কিন্ত মা সেদিন একটি পিকনিকের বাস দেখালে মনে আছে!!! সে বাসে কে যেন জোরে জোরে শব্দ করে কি কি ডাক দিচ্ছিলো, সাথে সাথে সে বাসের সবাই একই সুরে ডাক দিচ্ছিলো। তুমি আমাকে কান বন্ধ করতে বলেছিলে। কেন আমাদের পাশের বাড়িতে বিয়ে হচ্ছিলো মনে নেই তোমার??? একটি কালো বক্স থেকে কে যেন ডাকছিলো, সেখানেও অনেক ছেলে মেয়ে একই সুরে ডাক দিচ্ছিলো, আর কেমন করে শরীর দোলাচ্ছিলো। আমাকে তুমি ঐ দিকে যেতে ও দেখতে মানা করেছিলে। তারা তো দেখতে কুকুরের মতো নয়, তাদের লেজ ও নেই।
না মামনী তারা তো আমাদের মতোই মানুষ।
তাহলে তুমি যে বললে একমাত্র শিয়াল এর ই বৈশিষ্ট, একজন ডাকলে সবাই সে সুরে ডাকে। তবে শিয়ালের বৈশিষ্ট আমরা মানুষ কেন গ্রহন করলাম???
........... কথা চলছিলো, মা গান সম্পর্কে তার মামনী কে সুন্দর করে সব বুঝিয়ে দিলো। ফাতিমা আজ থেকে গান বাজনা কে শিয়ালের বৈশিষ্ট বলেই ধারনা করে নিল, আর এর শাস্তি সম্পর্কেও জানলো মা হতে।
.... আযান শুনে সব নিস্তব্ধ.... সালাতের প্রস্তুতি।
............. ছোট্ট মামনীর গভীর চিন্তাগুলো মা এর মনকেও চিন্তিত করে দিলো। কিন্তু এ চিন্তা আনন্দের, যা সে মা হয়ে বুঝতে পারেনি, তা সন্তান এ বয়সেই বুঝে ওঠেছে।........... এমন সন্তান ঘরে ঘরে জন্ম নিক
হটাৎ হু হু হু করে একটি শব্দ ভেসে আসলো. হু হু হুক্কা হুয়া.....
সাথে সাথেই পুরো জঙ্গল শব্দে ভেসে যাচ্ছে। গভীর রাতে এমন শব্দে ঘুম ভেঙে গেলো ছোট্ট মামনী ফাতিমা বিনতে মুহাম্মাদ এর। ফাতিমা ভয়ে জরোসরো হয়ে মাকে জড়িয়ে ধরলো, মামনীর এমন জড়িয়ে ধরাতে মারো ঘুম ভেঙে গেলো।
কি হয়েছে মামনী ভয় পেয়েছো???
হ্যা মা, কি যেন ডাকছে, হটাৎ একটি ডাক হলো, এখন সবাই মিলে ডাকছে।
ভয় পেয়ো না মামনী, এটা শিয়ালের ডাক, শিয়াল রাতের পশু। শিয়ালের বৈশিষ্ট একজন ডাকলে সবাই মিলে ডাকে।
আচ্ছা মা এটা কি শুধু শিয়ালের বৈশিষ্ট???
হ্যা মামনী শিয়াল ছাড়া অন্য কাউকে তো দেখিনি, একামত্র শিয়াল ই একজনের ডাক শুনলে বাকি সবাই ডেকে ওঠে।
শিয়াল দেখতে কেমন মা??? তারা কি আমাদের মতোই দেখতে???
না মামনী.. শিয়াল দেখতে কুকুরের মতো, কিন্তু তার লেজ টি উপরে না থেকে নিচের দিকে থাকে।
কিন্ত মা সেদিন একটি পিকনিকের বাস দেখালে মনে আছে!!! সে বাসে কে যেন জোরে জোরে শব্দ করে কি কি ডাক দিচ্ছিলো, সাথে সাথে সে বাসের সবাই একই সুরে ডাক দিচ্ছিলো। তুমি আমাকে কান বন্ধ করতে বলেছিলে। কেন আমাদের পাশের বাড়িতে বিয়ে হচ্ছিলো মনে নেই তোমার??? একটি কালো বক্স থেকে কে যেন ডাকছিলো, সেখানেও অনেক ছেলে মেয়ে একই সুরে ডাক দিচ্ছিলো, আর কেমন করে শরীর দোলাচ্ছিলো। আমাকে তুমি ঐ দিকে যেতে ও দেখতে মানা করেছিলে। তারা তো দেখতে কুকুরের মতো নয়, তাদের লেজ ও নেই।
না মামনী তারা তো আমাদের মতোই মানুষ।
তাহলে তুমি যে বললে একমাত্র শিয়াল এর ই বৈশিষ্ট, একজন ডাকলে সবাই সে সুরে ডাকে। তবে শিয়ালের বৈশিষ্ট আমরা মানুষ কেন গ্রহন করলাম???
........... কথা চলছিলো, মা গান সম্পর্কে তার মামনী কে সুন্দর করে সব বুঝিয়ে দিলো। ফাতিমা আজ থেকে গান বাজনা কে শিয়ালের বৈশিষ্ট বলেই ধারনা করে নিল, আর এর শাস্তি সম্পর্কেও জানলো মা হতে।
.... আযান শুনে সব নিস্তব্ধ.... সালাতের প্রস্তুতি।
............. ছোট্ট মামনীর গভীর চিন্তাগুলো মা এর মনকেও চিন্তিত করে দিলো। কিন্তু এ চিন্তা আনন্দের, যা সে মা হয়ে বুঝতে পারেনি, তা সন্তান এ বয়সেই বুঝে ওঠেছে।........... এমন সন্তান ঘরে ঘরে জন্ম নিক
onk sundor....
ReplyDelete